
মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু,খুলনা বিভাগীয় প্রধান।
বাগেরহাট জেলার শরন খোলা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ,দক্ষিনাঞ্চলের মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন,বাবু নীহার রঞ্জন হালদারের স্মৃতি বিজড়িত তাফাল বাড়ী স্কুল এন্ড কলেজ।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়টির নাম ছিল ঐতিহ্যবাহী তাফাল বাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক বাবু নীহার রঞ্জন হালদারের একান্ত চেষ্টা মনোবল সাধনায় ও এলাকার কিছু সমাজসেবী ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় বিদ্যালয়টি কলেজে রূপান্তরিত হয়।
যার নাম হয়,ঐতিহ্যবাহী তাফাল বাড়ি স্কুল এন্ড কলেজ। আর সেই বছর নিয়োগ পান কাব্য তীর্থ কারনিক কাম শিক্ষক হিসাবে। উমেশচন্দ্র বাংলা কর্মজীবনে উমেশচন্দ্র বালা ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল মিষ্টিভাসি ও কর্মে পারদর্শী ও দাঁয়িত্বে কর্তব্যে ছিলেন অটল।
মানুষের বাস্তব জীবনে চলার ক্ষেত্রে। বিদায় কথাটা বেদনাদায়ক বটে চির বিদায় কর্ম বিদায় ক্ষনবিদায়। তবে এ বিদায়টি হল প্রতিষ্ঠান থেকে শেষ কর্ম দিবসের বিদায়
আজ বৃহস্পতিবার ২৫-০৯-২০২৫ ইং তারিখ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের সমন্বয় তাকে বিদায়ী সংবর্ধনা দেয়া হয়। স্কুল ও কলেজ শাখার সকল ছাত্র-ছাত্রীরা তার এ বিদাযে। শোকাহিত।
শিক্ষক মহলে সবার মনে বেদনার সুর তাদের দীর্ঘদিনের সহকর্মীকে বিদায় দিতে গিয়ে। অন্য শিক্ষক সাংবাদিক নজরুল ইসলাম আকন বলেন।
উমেশ বালা একজন কর্মনিষ্ঠ মানুষ। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ও সাংস্কৃতির ক্ষেত্রে তাঁর অবদান যুগ যুগ ধরে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণে থাকবে আমাদের প্রিয় উমেশ দা.কালের খেয়ায় ভ্রমনে আসা উসর-মায়াময় পৃথিবীতে আমরা সকলেই মহাকালের পথের যাত্রাপথিক। প্রতিদিন চলছে যার অবিরাম মহড়া। সময়ের বেদি থেকে বিদায় নেয়ার এই বিষাদক্ষনে আপনার বাকি জীবনের মঙ্গলকামনা ছাড়া আমাদের হাতে আর কিছু নাই।